“হে আল্লাহ! আমার বাবাকে সুস্থতা দাও, শান্তি দাও, তার রিজিক হালাল ও বরকতময় করে দাও। তার সব কষ্ট তুমি দূর করে দাও। আমিন।”
“জীবনের সকল সফলতার পেছনে যে মানুষটি নিঃস্বার্থভাবে ছায়ার মতো থেকেছেন, সেই বাবার জন্য তোমার রহমত প্রার্থনা করি, হে প্রভু!”
“হে দয়াময় আল্লাহ! আমার বাবাকে জান্নাতের ফুলের ঘ্রাণ দান করো, তার কবরকে করো আলোয় ভরা। আমিন।”
“বাবা তুমি দূরে থেকেও আমার জীবনের সবচেয়ে কাছের মানুষ। হে আল্লাহ, আমার এই বাবাকে সুস্থ, নিরাপদ ও সুখী রাখো।”
“যদি কোনো সেজদায় আমার দোয়া কবুল হয়— তবে শুধু একটাই বলব, হে আল্লাহ! আমার বাবাকে ভালো রাখো, জান্নাতের পথে চালাও।”
“হে আল্লাহ! আমার বাবা যেন সবসময় নামাজে থাকে, ঈমানদার হয় এবং আপনার রহমতের ছায়ায় থাকে— এই দোয়া করি প্রতিদিন।”
“বাবা অসুস্থ— হৃদয়ের প্রতিটি কান্না একটাই দোয়া করে, ‘হে রব! আমার বাবাকে আরেকবার আগের মতো সুস্থ করে দাও।'”
“প্রতিদিন বাবার মুখে হাসি দেখার জন্য দোয়া করি, হে আল্লাহ! বাবার জীবনে কোনো দুঃখ যেন না থাকে।”
“যদি আমি কিছু অর্জন করতে পারি, তবে তা হোক আমার বাবার দোয়ার বরকতে। হে আল্লাহ! তার দোয়া কবুল করো।”
“যদি জান্নাতের কোনো দরজা আমার জন্য খুলে দেওয়া হয়, তবে হে আল্লাহ, সেই দরজার নাম হোক ‘বাবা’।”
“হে প্রভু! বাবা জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন, এখন তুমি তাঁকে শান্তির স্বাদ দাও, আর তাঁর জীবনের প্রতিটা মূহূর্ত বরকতময় করে তোল।”
“আমার প্রতিটি সফলতা আমি বাবার নামে উৎসর্গ করি। হে আল্লাহ! তাঁকে উত্তম প্রতিদান দাও এবং তাঁর হৃদয় শান্তিতে রাখো।”
“হে আল্লাহ! যাঁর কাঁধে ভর করে আমি হেঁটেছি, তাঁর কাঁধে তুমি কষ্টের ভার দিও না। আমার বাবাকে সহজ জীবন দান করো।”
“যে মানুষটা আমার জীবনের পাহাড়ের মতো ভরসা, সেই বাবার জন্য আজ দু’হাত তুলে বলি— হে আল্লাহ! আপনি তার জীবন সহজ করে দিন।”
“আমার চাওয়া-পাওয়ার বাইরে যদি কিছু চাওয়া হয়, তবে আমি বলব— হে আল্লাহ, আমার বাবা যেন জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে থাকে।”

