একটা মোমবাতি কখনো আলো নিয়ে অহংকার করে না, সে শুধু নিঃশব্দে জ্বলে — আর শেখায়, সত্যিকারের আলো সবসময় নীরব হয়।
মোমবাতির শিখা ছোট হলেও তার ত্যাগ অসীম — সে নিজেকে গলিয়ে অন্যকে আলো দেয়, এ যেন নিঃস্বার্থ ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি।
মোমবাতি পুড়ে যায়, তবু কাউকে দোষ দেয় না — তার নীরব বার্তা যেন বলে, “জীবনের অর্থ শুধু নিজের জন্য নয়, অন্যের পথ আলোকিত করাও এক ইবাদত।”
আলো জ্বালাতে গিয়ে মোমবাতি যেমন ধীরে ধীরে ক্ষয় হয়, তেমনি জীবনের সত্যিকারের সাফল্য আসে ত্যাগ আর ধৈর্যের বিনিময়ে।
মোমবাতির আলো অল্প হলেও তা অন্ধকার ভাঙতে পারে — এটাই প্রমাণ করে, ছোট আলোও বড় পরিবর্তন আনতে পারে জীবনে।
একটা নিঃশব্দ মোমবাতি আমাদের শেখায়, শব্দ ছাড়াও আলো ছড়ানো যায় — অনেক সময় কাজই হয় সবচেয়ে শক্তিশালী ভাষা।
মোমবাতির মতো মানুষও যদি নিজের অন্তরের আলো দিয়ে অন্যের অন্ধকার দূর করত, তাহলে পৃথিবীটা হতো আরও একটু আলোকিত।
যখন বিদ্যুৎ চলে যায়, তখন মনে পড়ে মোমবাতির কথা — যেমন মানুষও যখন ভেঙে পড়ে, তখন প্রকৃত ভালোবাসা আর বন্ধুত্বের প্রয়োজন পড়ে।
মোমবাতি নিজেকে নিঃশেষ করে, তবু কাউকে অন্ধকারে ফেলে না — জীবনেও এমন কিছু মানুষ থাকে, যারা নিঃশব্দে আমাদের আলো জোগায়।
একটি জ্বলন্ত মোমবাতি অনেকটা প্রার্থনার মতো — একাকী, শান্ত, নিঃশব্দ, তবু গভীরভাবে হৃদয় স্পর্শ করে।
“একটি মোমবাতিই পারে অন্ধকারে আশার আলো জ্বালাতে… যেমন একটি ভালোবাসাই পারে হৃদয় আলোকিত করতে!”
“মোমবাতির শিখা যেভাবে আলো ছড়ায়… তেমনি আপনার জীবনেও ছড়াক সুখের আলো!”
“মোমবাতির মতোই হোক আপনার জীবন… উজ্জ্বল, মোহনীয় এবং চিরস্মরণীয়!”
“মোমবাতির আলোয় যখন ঘর আলোকিত হয়… তখন হৃদয়ও ভরে ওঠে শান্তি আর তৃপ্তিতে!”
“একটি মোমবাতি জ্বালানোর অর্থ শুধু আলো দেওয়া নয়… এটি হলো আশা, শান্তি এবং ভালোবাসার প্রতীক!”
“মোমবাতির মতোই হোক আপনার পথ… আলোকিত, সুন্দর এবং শান্তিময়!”
“মোমবাতির শিখা যেমন নিভে যায় না… তেমনি আপনার সুখও চিরস্থায়ী হোক!”
“মোমবাতির আলোয় ভরে উঠুক আপনার জীবন… যেমন ভালোবাসা ভরে দেয় হৃদয়!”


